1. [email protected] : Administrator :
  2. [email protected] : mukulislam :
  3. [email protected] : newsman :
  4. [email protected] : Osman Goni : Osman Goni
  5. [email protected] : Yousuf :
কম্পিউটার এর প্রাথমিক ধরনা - SHAPLA TELEVISION
June 7, 2025, 10:48 pm

কম্পিউটার এর প্রাথমিক ধরনা

Reporter Name
  • Update Time : মঙ্গলবার, অক্টোবর ২২, ২০১৯
  • 1235 Time View

Computer শব্দটির অর্থ কি?

 গ্রীক শব্দ “Compute” থেকে অধুনা Computer শব্দের পত্তি। আবার ল্যাটিন শব্দ Computare ও থেকে Computerশব্দের উপত্তি।যার আর্থ গণনা করা, সেই দিক খেকে চিন্তাকরলে এর অর্থ গণনা কারী যন্ত্র বিশেষ। যেমন :-Calculator, Counter, Conductor.


কম্পিউটারের আবিষ্কার

 

চার্লস ব্যাবেজ  নামক একজন ইংরেজ গনিতবিদ ১৮৩০ সালে প্রথম এনালগ কম্পিউটার আবিষ্কার করেন।এরপর হাবাড বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘হাউয়ারর্ড একিন’ একটি ম্যাকানিক্যাল কম্পিউটার তৈরী করেন। পড়বর্তীতে ডিজিটাল কম্পিউটার আবিষ্কৃত হয় যা ম্যাকানিক্যাল কম্পিউটার থেকে ২০০ গুন গতি সম্পন্ন এবং সেটি ধীরে ধীরে উন্নত হয়ে আজকের কম্পিউটার।লর্ড বায়রনের মেয়ে ‘লেডী এ্যাডা আগাসটা’ পৃথিবীর প্রথম কম্পিউটার প্রোগ্রামারটি তৈরী করেন। 

কম্পিউটার এর সংজ্ঞা 

কম্পিউটার হলো একগুচ্ছ বৈদুতিক তরঙ্গকে নিজস্ব সংকেতে রুপান্তর করে ব্যবহারকারী কর্তৃক প্রয়োগকৃত কমান্ডের সাহ্যাযে্য উদ্ভূ সমস্যার সমাধান করে থাকে”।

 

কম্পিউটারের বৈশিষ্ট :

 

কম্পিউটার নির্ভুল ফলাফল ,দ্রুতগতি, ডাটা সংরক্ষন, স্বয়ংক্রিয় কর্মক্ষতা, সহনশীলতা, স্মৃতি বা মেমরী, ইত্যাদি বৈশিষ্ট বিদ্যমান।

কম্পউটারের ব্যবহার :

ঘর থেকে শুরু করে অফিস-আদালত এমন কোন জায়গায় খুজে পাওয়া যাবে না যেখানে কম্পিউটার ব্যবহার হয় না, অফিসের কাজে , ব্যবসার-বাণিজে্য, স্কুলে-কলেজে-বিশ্ববিদ্যালয়ে, বিভিন্ন ধরনের 

প্রোজেক্ট , শিল্প-কারখানায়, খেলাধুলা,চিত্তবিনোদনে, দোকান পাট, ব্যাং-ইন্সুরেন্স কোম্পানী, আবহাওয়া অফিস, মহাশুন্য স্টেশন-ইত্যাদি সকল ক্ষত্রে  কম্পিউটার ব্যবহার হয়।

Computer এর শ্রেণী বিভাগ ?

 

কাজের পরিমাপ অনুজায়ী কম্পউটারকে ৩ টি শ্রেণীতে বিভক্ত করা হয়েছে :

  1: Digital Computer 
  2: Analog Computer 
  3: Hybrid Computer

Digital Computer:

 

গানিতিক ও যুক্তিগত কাজে এই ধরণের কম্পিউটার বেশি বব্যহৃত হয়ে থাকে। বর্তমানে বাজারে প্রচলিত প্রায় সকল কম্পিউটারই ডিজিটাল কম্পিউটার । আকার ও ক্ষমতা অনুসারে ডিজিটাল কম্পিউটারকে পাচ ভাগে ভাগ করা যায়:

 

  1. Grid Computer
  2. Super Computer
  3. Mainframe Computer
  4. Mini Computer
  5. Micro Computer

 

আমরা সাধারনত যেধরনের  কম্পিউটার ব্যবহার করে থাকি সেগুলো হচ্ছেmicro computer। মাইক্র কম্পিউটার কে আবার ৬ টি ভাগে বিভক্ত।যেমন :-

 

  1. Desktop Computer
  2. Laptop Computer
  3. Palmtop Computer
  4. Notebook Computer
  5. Pocket Computer
  6. Home Computer

 

Analog Computer:

 

গ্রাফ/চিত্রে ফলাফল অর্জন কর হয় এই ধরনের কম্পউটারের মাধ্যেম।তেল শোধনাগারে তেল উৎপাদনের হিসাব, বিদু্যৎ উৎপাদন কেন্দ্রে বিদু্যৎ উৎপাদনের হিসাব, ইত্যাদি কাজে এনালগ কম্পিইটার ব্যবহার করা হয়

 

Hybrid Computer:

 

বৈজ্ঞানিক জটিল সমস্যার সমাধানে এ ধরনের কম্পিউটার কার্যকরি ভুমিকা অবলম্বন করে। পারমানুবিক শক্তি উৎপাদন প্লান্ট. মহাকাশযান, যুদ্ধে ক্ষেপনাস্ত্র নিক্ষেপ করার কাজে এই ধরনের কম্পিউটার  বব্যহার করা হয়।
………………………………………………………………………………………………………………………….

 

  

সফটওয়্যারঃ কম্পিউটার চালানোর সময় কম্পিউটারকে যে সমস্ত নির্দেশনা প্রদান করা হয়। সেগুলোকে সম্মিলিতভাবে বলা হয় সফটওয়্যার। সংকির্ণ অর্থে সফটওয়্যারের বিকল্প নাম প্রোগ্রাম। Hardware সমৃদ্ধ কোন কম্পিউটার যদিsoftware রান না করানো হয় বা করানো না যায় তাহলে উক্ত কম্পিউটারকে কেবল লোহার বাক্স বলা চলে। আর প্রোগ্রামের পটুটার উপর নির্ভর করে সঠিকoutput প্রাপ্তি।তাই দেখা যায়, প্রোগ্রামই কম্পিউটারের প্রশংসার ধারক এবং বাহক। আর ব্যপক অথে কতিপয় প্রোগ্রামের সমষ্টিই হলো. সময়ের চাহিদা মেটাতে সফটওয়্যার করা modify যায়।  

 

প্রোগ্রাম ও সফটওয়্যার এর মধ্য পার্থক্য কি?

নির্দিষ্ট সমস্যা সমাধানের লক্ষে কম্পিউটারের ভাষার ধারাবাহিকভাবে লিখিত কমান্ড বা নির্দেশের সমষ্টিকে বলে প্র্রোগ্রাম ।পক্ষান্তরে কোন আসর্ম্পুণ কমান্ড বা নির্দেশের সমষ্টি, যা কোন সমস্যার সমাধান দেয় না তাকে প্রোগ্রম বলা যায় না । প্রোগ্রামে লিখিত কমান্ড বানির্দেশসমূহ টেক্সট ফাইলে সারিবদ্ধভাবে থাকে। প্রোগ্রাম রান করালে কম্পিউটার এই কমান্ড বা নির্দেশনাসমুহ পর্যয়ক্রমিকভাবে পালন করে এবং নির্দিষ্ট সমস্যার সমাধন দেয়। সাধারনত প্রোগ্রামকেই সফটওয়্যার বলে। তবে মূলতঃ একাধিক প্রোগ্রামের সমষ্টিকেই বলে সফটওয়্যার।

 

সিস্টেম সফ্‌টওয়্যার

কম্পিউটার হার্ডওয়ার ও সফ্‌টওয়ারকে কার্যকর করার নিমিত্তে ব্যবহৃত সাহায্যকারী পোগ্রাসমুহকে বলে সিস্টেম সফ্‌টওয়্যার। সিস্টেম সফ্‌টওয়্যারের সাহায্যে কম্পিউটারের হার্ডওয়ার ও সফ্‌টওয়্যারকে ণিয়ন্ত্রণ, তত্ত্ববধান ও পরিচালনা করা যায়। সিস্টেম  সফ্‌টওয়্যার কম্পিউটার ও কম্পিউটার ব্যবহারকারীর সাথে সম্পর্ক রক্ষা করে। সিস্টেম সফ্‌টওয়্যারের সাহায্যে কম্পিউটার পরিচালিত হয়।এছাড়াও সিস্টেম সফ্‌টওয়্যার ব্যবহারকারীর প্রোগ্রামিং নির্দেশনা অনুবাদ,কম্পিউটার হার্ডওয়ার ও সফ্‌টওয়্যার এর ত্রটি নিরসন ইত্যাদি কাজ করে থাকে।

 

সিস্টেম সফ্‌টওয়্যারের শ্রেণীবিভাগঃ

সিস্টেম সফ্‌টওয়্যারকে বিভিন্ন শ্রেণীতে শ্রেণীবিভাগ করা যায়। যথা-

ক) অপারেটিং  সিস্টেম সফ্‌টওয়ার

খ) ইউটিলিটি সফ্‌টওয়্যার

গ) ট্রানশেস্নটর বা অনুবাদক সফ্‌টওয়্যার

ঘ) গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেজ সফ্‌টওয়্যার

 

অপারেটিং  সিস্টেম সফ্‌টওয়্যারঃ

ইংরেজী Operate শব্দটির আভিধানিক অর্থ পরিচালনা করা এবং শব্দটির আভিধানিকঅর্থ পদ্ধতি বা পরিচালনার পদ্ধতি। কম্পিটারের ড়্গেত্রে  অপারেটিং  সিস্টেম অর্থ হচ্ছেকম্পিউটার পরিচালনার পদ্ধতি। তাই বলা যায় কম্পিউটার পরিচালনার জন্য যেসফট্‌ওয়ার ব্যবহৃত হয় তাকে বলে অপারেটিং সিস্টেম সফটওয়ার যেমন :-Dos, Windows, Unix, Linux, Mac ইত্যাদি।

 

ইউটিলিটি সফট্ওয়্যার: কম্পিউটারের ব্যবহার সহজতর করা এবং কম্পিউটারের হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার মেরামত করার জন্য যে সকল প্রোড়্রাম ব্যবহৃত হয় সেগুলিকে বলে ইউটিলিটি সফটওয়্যার।যেমন :- PC Tool, Norton Utility, McAfce, PC-Cilline, Toolkit ইত্যাদি।

 

গ্রাফিকেল ইউজার ইন্টারেফস সফটওয়্যার: চিত্র ভিত্তিক অপারেটিং সফটওয়্যারসমূহকে বলে  গ্রাফিক্যাল ইউজার ইন্টারফেস সফটওয়্যার। যেমন: উইন্ডোজ একটি গ্রাফিকেল ইউজার ইন্টারফেস সফটওয়্যার।

 

Applications Software: যে প্রোগ্রামের সাহায্যে কম্পিউটার ব্যবহারকরীগণ তাদের দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজ করার সুযোগ পায় এমন সব প্রোগ্রামকে বলেApplications Software

 

Applications Software শ্রেণীবিভাগ : এপ্লিকেশান সফটওয়্যার কে দুইটি শ্রণাতে বিভক্ত করা যায়।

১. প্যাকেজ সফটওয়্যার।

২. কাষ্টমাইজ সফটওয়্যার।

প্যাকেজ সফটওয়্যার: নির্দিষ্ট কাজের উদ্দেশ্যে তৈরী ও ব্যবহৃত প্রোগ্রামকে বলে প্যাকেজ সফটওয়্যার প্রোগ্রাম । যেমন এমএস ওয়ার্ড প্রোগ্রামের সাহায্যে স্প্রেডশীট এনালিসিসের কাজ করা যায়। এমএস একসিস প্রোগ্রামের সাহায্যে ডেটাবেজ ব্যবস্থাপনার কাজ করা যায়।প্যাকেজ সফটওয়্যার ব্যবহারকারীর প্রয়োজনের দিক লক্ষ রেখে বিভিন্ন বা অপশন সংযোজিত থাকে । ব্যবহারকারী কেবলমাত্র তার প্রয়োজন অনুযায়ী কমান্ড প্রয়োগ করে কিংবা অপশন সিলেক্ট করে কাংখিত কাজ সম্পন্ন কর থাকে।

 

কাষ্টমাইজ সফটওয়্যার: কেবলমাত্র নির্দিষ্ট কম্পিউটার ব্যবহারকারীর প্রয়োজন অনুযায়ী তৈরী সফটওয়্যারকে বলে কাষ্টমাইজ  সফটওয়্যার । যেমন: ফার্মসমূহে ব্যবহৃত সফটওয়্যার। ব্যাংক, বীমা, হাসপাতাল ইত্যাদি প্রতিষ্টানে ব্যবহৃত সফটওয়্যার কাষ্টমাইজ সফটওয়্যার।

 

কম্পিউটার এ ভাষা : কম্পিউটারের বিভিন্ন Application বা প্যাকেজ প্রোগ্রাম তৈরির জন্য যে ভাষা বা ল্যাংগুয়েজ ব্যবহৃত হয় সেগুলিকে বলে কম্পিউটার ল্যাংগুয়েজ। যে ল্যাংগুয়েজ কেবলমাত্র কম্পিউটার বুঝে।যেমন machine language, Low level language, COBOL, Basic, Pascal, FORTRAN

…………………………………………………………………………………………………………………..

 

Hardware :

 

হার্ডওয়্যার  : যে সমস্ত উপাদানের সমন্নয় কম্পিটার তৈরী, যেগুলো স্পর্শ করা যায় সেইসমস্ত উপাদানকে বলে হার্ডওয়ার। অন্যভাবে বলা যায়- The mechanical and electronic components of a computer system are called hardware ডিস্ক,ডিস্ক ড্রাইভ, মনিটর, মাউস, এবং সিস্টেম ইউনিটের যন্ত্রাংশসমূহের সমষ্টিই হলো কোনকম্পিটারের Hardware.

 

 

 

কম্পিউটারের হার্ডওয়ারের এর শ্রেণীবিন্যাস ঃ

 

কর্ম কৌশলের উপর ভিত্তি করে কম্পিউটারের Hardware কে তিন শ্রেণীতে বিন্যস্ত করাহয়। যেমন-

 

  1. Input Device

 

  1. C.P.U

 

  1. Output Device

 

  1. Input Device:ইনপুটডিভাইস

 

যে সমসত্ম হার্ডওয়ার ডিভাইসের মাধ্যমে কম্পিউটারের তথ্যাবলী বা নির্দেশনা প্রেরণ করাযায় সেই সমস্ত হার্ডওয়্যার ডিভাইসকে বলে ইনপুট ডিভাইস। যেমন : কিবোর্ডমাউচ.লাইট পেন ইত্যাদি।

 

 

  1. CPU(wmwcBD)[Central Processing Unit]

 

সিপিইউ হলো কম্পিটারের সিস্টেম ইউনিটের মধ্যে বিদ্যমানসিলিকন বিশেষ। সিপিইউতে কম্পিউটারের সমস্ত কার্যকলাপ হয়েথাকে। সিপিউ মানে প্রেসসর কেই বলাহয়। প্রেসসর তিন্টি কম্পানিতৈরি কের থাকে তার মধ্য Intel সবেচয়ে জনপ্রিয় এছারা AMD  অনেকে ব্যবহার করেথাকে।

 

 

 

  1. Output device: Input devices এরমাধ্যমেকম্পিউটারে তথ্য পেরণের ফলেকম্পিউটার উক্ত তথ্য প্রক্রিয়াকরনের সুযোগ পায়।প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পরেপ্রক্রিয়াকরন ফলাফল যে সমস্ত হার্ডওয়্যার উপাদানের মাধ্যমে পাওয়া যায় সেই সমস্তহার্ডওয়্যার উপাদানকে বলে আউটপুট ডিভাইস যেমন:- মনিটর, প্রিন্টার, প্লটার, স্পিকার, প্রজেক্টর ইত্যাদি। 

 

Device: Device আর্থ কৌশল বা পরিকল্পনা । অর্থাৎ যে কৌশলে বা যে উপায়ে কম্পিউটার আমাদের দেয়া তথ্য সি.পি.ইউ তে পেরন করে, সেই বা কৌশল উপায়কে বলে ডিভাইস । ডিভাইস দু’ধরনের ।যেমন :

 

১. ইনপুট ডিভাইস

 

২. আউটপুট ডিভাইস

 

 

Mouse: মাউচ কম্পিউটারের একটি বিকল্প ইন্পুট ডিভাইস ।মাউচ শব্দের সাথে আমরা সকলেই পরিচিত । আকৃতিতে এটা দেখতে ইদুরের মতই । হয়তো তামাশা করে কম্পিউটারে এরকম শব্দ ব্যবহৃত হয়েছে। মাউচ দ্বারা কারসর নিয়ন্ত্রন দ্রুত ও সহজ।

 

 

Keyboard: কীবোর্ড কম্পিউটারের অন্যতম ইনপুট ডিভাইস। কম্পিটারে লেখা পাঠাতে এবং কমান্ড প্রেয়োগ করতে কীবোর্ড ব্যবহৃত হয়।  

 

 

Monitor: মনিটর কম্পউটারের অন্যতম আউটপুট ডিভাইস। ইনপুট ডিভাইসের মাধ্যমে কম্পিউটারে নির্দেশনা প্রয়োগের ফলে সি.পি.ইউ-তে তা প্রক্রিয়াজাত হয়ে ফলাফল প্রর্দশিত হয় মনিটরে। মনিটরে প্রর্দশিত আউটপুটকে বলে soft output এই soft output প্রয়োজনে সংশোধন বা পরির্বতন বা পরির্বধন করা যায়।


Printer: প্রিন্টার কম্পিউটার এর একনি অন্যতম আউটপুট ডিভাইস।ইন্পুট ডিভাইসের মাধ্যমে তথ্যসমূহ কম্পিউটারে ইন্পুট দেয়ার ফলে সিপিইউতে তা প্রক্রিয়াজাত হয়ে ফলাফল ডিক্সে জমা হয়। তারপর ফলাফল মনিটরে প্রর্দশীত হয়। মনিটরে প্রর্দশীত ফলাফল কাগজে প্রিন্ট করার জন্য প্রিন্টার ব্যবহার করতে হয়।প্রিন্টারের মাধ্যমে প্রন্টকৃত আউটপুটকে বলে Hardoutput. 

 


Disk Driver: আমরা জানি যে ডিক্স তথ্য ভান্ডার। ডিক্সে যে মাধ্যমে তথ্যাবলী প্রবেশ করানো হয় তাকে বলে ড্রাইভার । অর্থাৎ একটি গুদামের দড়জা দিয়ে যেমন মাল পত্র ঢুকানো হয় তেমনি ডিক্সর ক্ষেত্রে ড্রাইভার দড়জার ন্যায় ভূমিকা পালন করে। অর্থাৎ বলা যায়, Disk চালানোর জন্য যে ড্রাইভার ব্যবহার করা হয় উহাকে Disk Driver বলে.  

 

 

Disk Driver দুই পকার। যেমন:

 

  1. Hard Disk Drive

 

  1. Floppy Disk Drive

 

 

Hard Disk কে পরিচালনার জন্য ব্যবহৃত Drive কে বলে Hard Disk Drive (HDD) এবং Floppy Disk কে পরিচালনার জন্য যে Drive ব্যবহৃত হয় তিকে বলে Floppy Disk Drive (FDD) ফ্লপি ডিক্স এখন আর ব্যবহৃত হয়না । এটার মাধ্যমে পূবে ডাটা স্থানান্তর করার কাজ করা হতো এর মধ্য ১.৪ মেগাবাইট মেমরি পাওয়া যেতো  আমরা বর্তমানে পেনড্রাইভ এর মাধ্যমে ডেটাস্থানান্ত করেথাকি।

 

Hard Disk Drive: হার্ড ডিক্স কম্পিউটারের একটি গুরুত্বপূর্ন উপাদান ।সিস্টেম ইউনিটের মধ্য হার্ড ডিক্স ডেটা ক্যাবলের সাহায্য মাদার বোর্ডের সাথে সংযুক্ত থাকে।ইন্পুট ডিভাইস এর মাধ্যমে ইন্পুটকৃত তথ্য প্রক্রিয়া জাত হয়ে হার্ড ডিক্সে জমা করা হয়।হার্ড ডিক্স খুব নির্ভরযোগ্য ।এটা সহজে নষ্ট হয় না। কোন কারনে নষ্ট হলে এতে জমাকৃত তথ্য নষ্ট হয়। তাই হার্ড ডিক্সের তথ্য প্রত্যহ ব্যাকআপ রাখতে হয়।

 

Card: কার্ড কম্পিউটারের একটি হার্ডওয়ার উপাদান । কম্পিউটারের বিভিন্ন ধরনের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির জন্য বিভিন্ন ধরনের ইলেক্ট্রনিক্স সার্কিট বোর্ড ব্যবহার করেত হয়। এগুলিকে কার্ড বলে। যেমন: নেটওয়ার্ক কার্ড, মডেম, টিবি কার্ড, এজিপি কার্ড ইত্যাদি।

 

CD: সিডি কম্পিউটারের একটি হার্ডওয়্যার উপাদান । এর ব্যবহার হার্ড ডিক্স এর মত। তবে হাডি ডিক্স অপেক্ষা অনেক বেশী মজবুত ও টিকসই। CD তে যে কোন ডেটা, অডিও, ভিডিও, গেইম ইত্যাদি রাইট করে প্রায় ১০০০ বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করা যায়। কম্পিউটারে CD ব্যবহার করার জন্যCD ড্রাইব ব্যবহার করেত হয়। আমরা CD তে 700 MB মেমরি পয়ে থাকি।

 

 

 

 

Modem: মডেম কম্পিউটারের একটি হার্ডওয়্যার উপাদান। কম্পিউটার থেকে অন্যত্র তথ্য প্রেরন ও গ্রহন প্রেরণ ও গ্রহণের জন্য মডেম ব্যবহৃত হয়। এজন্য মডেমকে টেলিফোন ও কম্পিউটারের সাথে সংযুক্ত করাতে হয় এজন্য মডেমকে টেলিএফোন লাইন ও কম্পিউটারের সংযুক্ত করতে হয় । আধুনিক ইন্টারনেট ব্যবস্থায় মডেম জনপ্রিয় একটি উপাদান । ইন্টারনেটের সাহায্যে ফ্যাক্স, ই-মেইল, ভয়েস মেইল ইত্যাদির জন্য মডেম ব্যবহারের কোন বিকল্প নাই । মডেম এক্সটারনাল ও ইন্টারনাল হয় । বাজারে বিভিন্ন গতি সম্পন্ন মডেম পাওয়া যায় ।

 

Speaker: স্পিকার কম্পিউটারের একটি হার্ডোয়্যার উপাদান । স্পিকারকে বলে আউটপুট ইউনিট । স্পিকারের সাহায্যে কম্পিউটার থেকে গান, বাজনা উত্যাদি শুনা যায় । আধুনিক কম্পিউটারে স্পিকার এরকটি অবিচ্ছেদ্য উপাদান হিসেবে ব্যাপক জনপ্রিয় । বাজারে বিভিন্ন মডেলের বিভিন্ন ক্ষমতা সম্পন্ন স্পিকার পাওয়া যায় ।

 

 

Ploter: প্লটার হলো প্রিন্টারের মতো কম্পিউটারের একটি আউটপুট উপাদান । প্লটারে লেখার  পরিবর্তে প্রতীক, মানচিত্র, আর্কিটেকচারাল ডিজাইন ইত্যাদির আউটপুট সংরক্ষণ করা যায় ।

 

 

 

Joystict: কম্পিউটারের অপর একটি ইনপুট ডিভাইস হলো জয়স্টিক । জয়স্টিকের কাজ মাউসের মত । তবে এর সাহায্যে খুব দ্রুত কারসর স্থানান্তরিত করা যায় । এটা গেম খেলার জন্য ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয় ।

 

Scaner: স্ক্যানার হলো কম্পিউটারের একটি ইনপুট ডিভাইস । এর সাহায্যে লেখা, ছবি ইত্যাদি হুবহু কম্পিউটারে ইনপুট দেয়া যায় । বিশেষ করে গ্রাফিক্যাল ইমেজেকে কম্পিউটারে ইনপুট দেয়ার জন্য স্ক্যানারের বিকল্প নাই । বাজারে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ও মডেলের, বিভিন্ন গুনগত মান সম্মন্ন স্ক্যানার পাওয়া যায় ।

 

Touch Screen: Touch Screen হলো একটি Nonkeyboard /Non-Mouse Input Device. যাকে Computer পরিচালনার জন্য বিশেষ পদ্ধতি হিসেবে ব্যবহার করা হয় । Touch Screen এর Display Unit এর উপর সরাসরি আঙ্গুলের স্পর্শ দ্বারা Computer পরিচালনার কার্য সম্পাদন করা যায় ।

 

DVD: CD-Rom এর পরবর্তী উন্নত সংস্করণ হিসাবে বাজারে আসে DVD।DVD কে দুইভাবে সজ্ঞায়িত করা যায়। প্রথমদিকে পূর্ণ দৈর্ঘ্য চলচিত্র ডিক্সে ধারণ করার পরিকল্পনা করা হয়। তখন এর নাম দেয়া হয় Digital Video Disk । পরবর্তীতে এতে টেকসই সফটওয়্যার বিভিন্ন ধরনের তথ্যাবলি অডিও এবং অডিও যুক্ত ভিডিও ডেটা সংরক্ষনরর পরিকল্পনা করা হয় এবং এতে ব্যপক ব্যপক সুবিধা পাওয়ার ফলে এ প্রযুক্তি পরিবর্তন করে এর নাম রাখা হয় ।Digital Versatile Disk (DVD. এ সকল ডিক্সে ডেটা ধারন ক্ষমতা 4.7 GB.

 

Pen Drive: এটা বর্তমানে খুবই জনপ্রিয় ও সহজে বহনযোগ্য একটি ডিভাইস মাঝারি এর যে কো তথ্য বা ডকুমেন্ট সহজে এককম্পিউটার হতে অন্য কম্পিউটারে স্থানান্তর করা যায় । কম্পিউটারের ইউএসবি পোর্টে পেন ড্রাইব ব্যবহার করতে হয়।বাজারে বিভিন্ন ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন পেন ড্রইব পাওয়া যায়। বর্তমানে পাওয়া যায় 16 GB, 10GB, 8 GB, 4Gb ইত্যাদি আকারে পাওয়া যায়।

Please Share This Post in Your Social Media

More News Of This Category
© All rights reserved © 2020
Theme Customized By LiveTV